Shopping cart

Magazines cover a wide array subjects, including but not limited to fashion, lifestyle, health, politics, business, Entertainment, sports, science,

TnewsTnews
  • Home
  • দেশ
  • Bangladesh: আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে ঢুকল বিক্ষোভকারীরা! পোড়ানো বাংলাদেশের পতাকা
দেশ

Bangladesh: আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে ঢুকল বিক্ষোভকারীরা! পোড়ানো বাংলাদেশের পতাকা

Email :21

ত্রিপুরার আগরতলায় নিরাপত্তার বেষ্টনী ভেঙে বাংলাদেশের  (Bangladesh) সহকারী হাইকমিশনের চত্বরে ঢুকে পড়ে কিছু বিক্ষভকারী। শেখ হাসিনার সরকারের (Bangladesh) পতনের পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দু সহ সেদেশের সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচার হয়েই চলেছে। বাংলাদেশে (Bangladesh) হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ প্রভু সহ বাকি সন্ন্যাসীদের গ্রেফতারির প্রতিবাদে হিন্দু সংঘর্ষ সমিতির আগরতলায় ওই বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। তখনই নিরাপত্তা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটে। এই গোটা ঘটনায় দিল্লির তরফে ‘গভীর অনুতাপ’ প্রকাশ করা হয়েছে। সাফ বলা হয়েছে, কোনও পরিস্থিতিতেই কূটনৈতিক বিষয়ক ভবনে হামলা অনুচিত।

বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনা নিয়ে দিল্লি মুখ খোলে। এস জয়শঙ্করের নেতৃত্বাধীন বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়। ‘কূটনৈতিক এবং কনস্যুলার সম্পত্তি কোনও অবস্থাতেই টার্গেট করা উচিত নয়।’ স্পষ্টবাক দিল্লি জানিয়েছে,’সরকার নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং তাদের ডেপুটি বা সহকারী হাইকমিশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে পদক্ষেপ নিচ্ছে।’ এদিকে, ত্রিপুরায় ঘটে যাওয়া এই বিক্ষোভের ঘটনা নিয়ে ভিএইচপির তরফে বলা হয়েছে, ‘ শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দু মন্দিরে হামলা চালানো হচ্ছে এবং হিন্দুদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান লুট করা হচ্ছে।’ ক্ষোভের সুরে সংগঠনের সদস্য শঙ্কর রায় বলেন ‘সম্প্রতি, ইসকনের চিন্ময় প্রভু বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেন এবং মিথ্যা অভিযোগে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়। আমরা তার নিঃশর্ত মুক্তি চাই।’ তিনি বলেন, তাঁরা চান, বাংলাদেশে চিন্ময় প্রভুকে ‘ভুয়ো মামলায়’ গ্রেফতারির বিষয়টিও দেখুন দিল্লি। এই বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে দিল্লি যাতে কথা বলে, সেই বিষয়েও আর্জি জানান তিনি।

বিষয়টি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। তারা দাবি করেছে, বিক্ষোভে তাদের দেশের জাতীয় পতাকা পোড়ানো হয়েছে। আগরতলা সহকারী হাইকমিশনের সদস্যরা গভীর নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, বলে ঢাকা দাবি করেছে। তাদের আর্জি ‘ভারত জরুরি ভিত্তিতে অ্যাকশন নিক।’ এছাড়াও তারা ঘটনায় তদন্তের দাবি জানাচ্ছে, যাতে ভবিষ্যতে এমটা না ঘটে। ঢাকার সাফ কথা,’কূটনৈতিক মিশনে কোনও ধরনের অনুপ্রবেশ বা ধ্বংস ‘হোস্ট’ সরকারের দায়িত্ব।’ সেই ইস্যুতেই দিল্লিকে জোরালো বার্তা দিয়েছে বাংলাদেশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts