ভোটের দামামা বাজতেই বাংলার রাজনীতি উত্তাল হয়ে উঠেছে। চেনা ছকে তপ্ত হচ্ছে রাজ্যজুড়ে রাজনৈতিক পরিবেশ (Mithun Chakraborty)। আর এই আবহে ফের উত্তাপ ছড়াল বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তীর মন্তব্য। আরামবাগে এক কর্মীসভায় গিয়েই দলীয় কর্মীদের ‘পাল্টা মার’ দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে কার্যত নতুন করে বিতর্ক উসকে দিলেন তিনি (Mithun Chakraborty)।
শুক্রবার ওই সভার শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, “আমি কর্মীদের বলেছি, মার খেয়ে আসবেন না। মার দিতে এলে পাল্টা মার দিয়ে আসবেন।” তাঁর এই মন্তব্যকে ঘিরেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিরোধীদের তরফে পাল্টা কটাক্ষও এসেছে।
তৃণমূল নেতা ও রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম মিঠুনের (Mithun Chakraborty) বক্তব্যকে নিশানা করে বলেন, “বাংলায় মারামারির রাজনীতি ছিল না, বিজেপি তা গুজরাট থেকে এনেছে। আমি শ্রীচৈতন্যের ভক্ত। ‘মেরেছ কলসির কানা, তা বলে কি প্রেম দেব না’ — এই বাংলার মননের সঙ্গে এই মারামারির রাজনীতি একেবারেই খাপ খায় না।”
প্রসঙ্গত, ভোটের মুখে বিভিন্ন দলের নেতাদের (Mithun Chakraborty) মুখে এমন আক্রমণাত্মক ভাষা নতুন নয়। এর আগে তৃণমূল নেতা মদন মিত্র থেকে শুরু করে উদয়ন গুহ পর্যন্ত একইরকম ভাষা প্রয়োগ করেছেন। বিজেপির সুকান্ত মজুমদার ও অর্জুন সিং-ও দিয়েছেন হুঁশিয়ারিমূলক বার্তা। অনুব্রত মণ্ডলের মুখেও বহুবার শোনা গিয়েছে এই ধরনের স্লোগান। সেই তালিকায় এবার নাম জুড়ল মিঠুন চক্রবর্তীরও।
এই মুহূর্তে রাজ্য জুড়ে ভোটের উত্তাপ যেমন বাড়ছে, তেমনই নেতানেত্রীদের মুখেও চড়ছে উসকানিমূলক বক্তব্যের পারদ। তারই মাঝে মিঠুনের এই বার্তা রাজনৈতিক মহলে নতুন করে বিতর্কের আগুনে ঘি ঢালল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
রাজনীতির মঞ্চে ফের ‘পাল্টা মার’ নীতির উসকানি! আরামবাগ থেকে বিস্ফোরক বার্তা দিলেন মিঠুন, ভোটের আগে উত্তাল রাজ্য!
ভোটের দামামা বাজতেই বাংলার রাজনীতি উত্তাল হয়ে উঠেছে। চেনা ছকে তপ্ত হচ্ছে রাজ্যজুড়ে রাজনৈতিক পরিবেশ (Mithun Chakraborty)। আর এই আবহে ফের উত্তাপ ছড়াল বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তীর মন্তব্য। আরামবাগে এক কর্মীসভায় গিয়েই দলীয় কর্মীদের ‘পাল্টা মার’ দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে কার্যত নতুন করে বিতর্ক উসকে দিলেন তিনি (Mithun Chakraborty)।
শুক্রবার ওই সভার শেষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে মিঠুন (Mithun Chakraborty) বলেন, “আমি কর্মীদের বলেছি, মার খেয়ে আসবেন না। মার দিতে এলে পাল্টা মার দিয়ে আসবেন।” তাঁর এই মন্তব্যকে ঘিরেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। বিরোধীদের তরফে পাল্টা কটাক্ষও এসেছে।
তৃণমূল নেতা ও রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম মিঠুনের (Mithun Chakraborty) বক্তব্যকে নিশানা করে বলেন, “বাংলায় মারামারির রাজনীতি ছিল না, বিজেপি তা গুজরাট থেকে এনেছে। আমি শ্রীচৈতন্যের ভক্ত। ‘মেরেছ কলসির কানা, তা বলে কি প্রেম দেব না’ — এই বাংলার মননের সঙ্গে এই মারামারির রাজনীতি একেবারেই খাপ খায় না।”
প্রসঙ্গত, ভোটের মুখে বিভিন্ন দলের নেতাদের (Mithun Chakraborty) মুখে এমন আক্রমণাত্মক ভাষা নতুন নয়। এর আগে তৃণমূল নেতা মদন মিত্র থেকে শুরু করে উদয়ন গুহ পর্যন্ত একইরকম ভাষা প্রয়োগ করেছেন। বিজেপির সুকান্ত মজুমদার ও অর্জুন সিং-ও দিয়েছেন হুঁশিয়ারিমূলক বার্তা। অনুব্রত মণ্ডলের মুখেও বহুবার শোনা গিয়েছে এই ধরনের স্লোগান। সেই তালিকায় এবার নাম জুড়ল মিঠুন চক্রবর্তীরও।
এই মুহূর্তে রাজ্য জুড়ে ভোটের উত্তাপ যেমন বাড়ছে, তেমনই নেতানেত্রীদের মুখেও চড়ছে উসকানিমূলক বক্তব্যের পারদ। তারই মাঝে মিঠুনের এই বার্তা রাজনৈতিক মহলে নতুন করে বিতর্কের আগুনে ঘি ঢালল বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
Related Tags: