“ভারতের পাশে দাঁড়ানোর বদলে, এত ইউরোপীয় কেন দ্বিধায় বসে আছেন?” — এই প্রশ্ন তুললেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এম. জে. আকবর (MJ Akbar), যিনি একটি সর্বদলীয় ভারতীয় প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে বেলজিয়ামে রয়েছেন (MJ Akbar)।
এই প্রতিনিধিদলটি বিজেপি সাংসদ রবিশঙ্কর প্রসাদের নেতৃত্বে তিন দিনের সফরে বেলজিয়াম গেছেন (MJ Akbar)। উদ্দেশ্য — ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং বেলজিয়ামের প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের যোগসাজশ তুলে ধরা এবং ভারতের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিকে তুলে ধরা (MJ Akbar)।
ব্রাসেলসে এক আলোচনায় এম. জে. আকবর (MJ Akbar) বলেন,“ভারতের পাশে দাঁড়ানোর বদলে, এত ইউরোপীয়রা কেন এখনও fence-এ বসে আছেন? এখন সময় এসেছে আমাদের ইউরোপীয় বন্ধুদের মনে করিয়ে দেওয়ার — আজকের সংকটময় সময়ে তাদের নিরপেক্ষ থাকা উচিত নয়।”
তিনি আরও বলেন, “দু’ধরনের আইন ও নীতি ব্যবস্থার যুগ শেষ। প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বে ভারত একটি দৃঢ় বার্তা বিশ্বকে দিয়েছে — এবং সেটি আজ সারা বিশ্বে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে, কারণ এই বার্তাটি মূল্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি।”
এই সর্বদলীয় দলের মধ্যে রয়েছেন— দগ্গুবাতি পুরানদেশ্বরী (বিজেপি), প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী (শিবসেনা), গুলাম আলি খটানা (বিজেপি), অমর সিং (কংগ্রেস), সমিক ভট্টাচার্য (বিজেপি), এম থাম্বিদুরাই (AIADMK), এবং প্রাক্তন কূটনীতিক পঙ্কজ সরণ।
দলের নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “সন্ত্রাসবাদের শিকার যারা, তাঁদের কি মানবাধিকার নেই? যাঁর বর একজন জঙ্গির গুলিতে মারা গেলেন, সেই নববধূর কি মানবাধিকার নেই? আমরা দৃঢ়ভাবে সন্ত্রাসের শিকারদের পক্ষেই আছি।”
তিনি আরও জানান, “নরেন্দ্র মোদী পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে ২০১৪ সালে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু এবার ভারত বলেছে — আর নয়! এবং এই সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দলই পাশে দাঁড়িয়েছে। আমাদের সেনাবাহিনীও দারুণ কাজ করেছে — আমরা গর্বিত।”
এই সফরের মাধ্যমে ভারত স্পষ্ট করতে চায় — সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এখন আর নিরপেক্ষ থাকা চলবে না।
“ভারতের পাশে দাঁড়ানোর বদলে, এত ইউরোপীয় কেন দ্বিধায় বসে আছেন?” — এই প্রশ্ন তুললেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এম. জে. আকবর, যিনি একটি সর্বদলীয় ভারতীয় প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে বেলজিয়ামে রয়েছেন।
এই প্রতিনিধিদলটি বিজেপি সাংসদ রবিশঙ্কর প্রসাদের নেতৃত্বে তিন দিনের সফরে বেলজিয়াম গেছেন। উদ্দেশ্য — ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং বেলজিয়ামের প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে পাকিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের যোগসাজশ তুলে ধরা এবং ভারতের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিকে তুলে ধরা।
ব্রাসেলসে এক আলোচনায় এম. জে. আকবর বলেন, “ভারতের পাশে দাঁড়ানোর বদলে, এত ইউরোপীয়রা কেন এখনও fence-এ বসে আছেন? এখন সময় এসেছে আমাদের ইউরোপীয় বন্ধুদের মনে করিয়ে দেওয়ার — আজকের সংকটময় সময়ে তাদের নিরপেক্ষ থাকা উচিত নয়।”
তিনি আরও বলেন, “দু’ধরনের আইন ও নীতি ব্যবস্থার যুগ শেষ। প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বে ভারত একটি দৃঢ় বার্তা বিশ্বকে দিয়েছে — এবং সেটি আজ সারা বিশ্বে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে, কারণ এই বার্তাটি মূল্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি।”
এই সর্বদলীয় দলের মধ্যে রয়েছেন—দগ্গুবাতি পুরানদেশ্বরী (বিজেপি), প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী (শিবসেনা), গুলাম আলি খটানা (বিজেপি), অমর সিং (কংগ্রেস), সমিক ভট্টাচার্য (বিজেপি), এম থাম্বিদুরাই (AIADMK), এবং প্রাক্তন কূটনীতিক পঙ্কজ সরণ।
দলের নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “সন্ত্রাসবাদের শিকার যারা, তাঁদের কি মানবাধিকার নেই? যাঁর বর একজন জঙ্গির গুলিতে মারা গেলেন, সেই নববধূর কি মানবাধিকার নেই? আমরা দৃঢ়ভাবে সন্ত্রাসের শিকারদের পক্ষেই আছি।”
তিনি আরও জানান, “নরেন্দ্র মোদী পাকিস্তানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে ২০১৪ সালে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। কিন্তু এবার ভারত বলেছে — আর নয়! এবং এই সিদ্ধান্তে সব রাজনৈতিক দলই পাশে দাঁড়িয়েছে। আমাদের সেনাবাহিনীও দারুণ কাজ করেছে — আমরা গর্বিত।”
এই সফরের মাধ্যমে ভারত স্পষ্ট করতে চায় — সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এখন আর নিরপেক্ষ থাকা চলবে না।