Shopping cart

TnewsTnews
  • Home
  • বিদেশ
  • Operation sindoor: রাফাল ধ্বংসের প্রমাণ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ হওয়া ফুটেজ! পাক মন্ত্রীর দাবিতে নতুন করে বিতর্ক
বিদেশ

Operation sindoor: রাফাল ধ্বংসের প্রমাণ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ হওয়া ফুটেজ! পাক মন্ত্রীর দাবিতে নতুন করে বিতর্ক

Email :38

মঙ্গলবার মধ্যরাতের কিছু পরে ভারত অপারেশন সিঁদুর শুরু করে (Operation Sindoor)। ভারতের বিমান হামলায় পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের নয়টি জঙ্গিগোষ্ঠী কার্যত ধুলিস্মাৎ হয়ে যায় (Operation Sindoor)। বুধবার সকাল থেকেই পাকিস্তানের তরফে পাল্টা দাবি করা হয়, ভারতের পাঁচটি যুদ্ধ বিমান (Operation Sindoor) তারা ভূপতিত করেছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সরাসরি পাক প্রতিরক্ষা মন্ত্রীকে রাফালে ভূপতিত করার প্রমাণ জানতে চায় (Operation Sindoor)। সেক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া বেশ কিছু ফুটেজকে হাতিয়ার করেন পাক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী (Operation Sindoor)। যদিও ভিডিওগুলো রাফালের নয়, মিগ যুদ্ধ বিমানের। এবং কয়েক বছর পুরনো ওই ভিডিও ফুটেজ। যখন একটি মিগ বিমান ধ্বংস হয়(Operation Sindoor)।

‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পর আতঙ্কে পাকিস্তান। ভারত যখন পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ঢুকে একের পর এক জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দিচ্ছে, তখন পাকিস্তান পাল্টা জবাব দিতে না পেরে আশ্রয় নিচ্ছে মিথ্যাচারের। সেই ভুয়ো প্রচারেই নাম জড়াল পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী খোয়াজা আসিফের। তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই তিনি দাবি করেছেন, পাকিস্তান ভারতের রাফাল ও মিগ-২১ যুদ্ধবিমান ধ্বংস করেছে। অথচ পরে জানা যায়, এই দাবি পুরোপুরি ভুয়ো।

পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার বদলা নিতে চালানো হয় ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’। পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের অন্তত ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি টার্গেট করে সফল হামলা চালায় ভারতীয় সেনা। এর পরই পাকিস্তানের তরফে প্রতিরক্ষামন্ত্রী খোয়াজা আসিফ জানান, ভারতীয় বায়ুসেনার রাফাল ও মিগ-২১ যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা হয়েছে। এই খবর বাংলাদেশ-সহ একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ে।

 

সিএনএন-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যখন খোয়াজা আসিফকে জিজ্ঞেস করা হয়, তাঁর দাবির প্রমাণ কী, তখন তিনি বলেন, “আমি সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখেছি। ভারতীয় সোশ্যাল মিডিয়াতেই ওই খবর দেখছি। বিমানের ধ্বংসাবশেষও ওদের দিকেই পড়েছে।”

এই মন্তব্যের পরই শুরু হয় তীব্র বিতর্ক। অনেকেই প্রশ্ন তোলেন, একজন প্রতিরক্ষামন্ত্রী কীভাবে যাচাই না করেই শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়ার উপর ভরসা করে এমন দাবি করতে পারেন?

পিআইবি ফ্যাক্ট চেক করেই জানিয়ে দেয়—রাফাল ধ্বংসের দাবিটি সম্পূর্ণ মিথ্যা। যে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, তা আসলে ২০২১ সালে পঞ্জাবের মোগায় মিগ-২১ ভেঙে পড়ার পুরনো ভিডিও।

ভারতের প্রতিরক্ষা মহলের মতে, বাস্তব পরিস্থিতি হল—পাকিস্তান জানে সরাসরি যুদ্ধে ভারতের সামনে তারা বেশিদিন টিকতে পারবে না। তাই তারা এখন প্রোপাগান্ডার মাধ্যমে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ চালাতে চাইছে। কিন্তু মিথ্যার বেসামাল প্রচারে তারা নিজেরাই এখন আন্তর্জাতিক মঞ্চে হাসির খোরাক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts