Shopping cart

TnewsTnews
  • Home
  • রাজ্য
  • Rinku Majumdar Son: মায়ের বিয়ের এক মাসের মাথায় আত্মঘাতী ছেলে! রিঙ্কু-দিলীপের গাঁটছড়া কি ভেঙে দিল সৃঞ্জয়ের জীবন?
Important

Rinku Majumdar Son: মায়ের বিয়ের এক মাসের মাথায় আত্মঘাতী ছেলে! রিঙ্কু-দিলীপের গাঁটছড়া কি ভেঙে দিল সৃঞ্জয়ের জীবন?

Email :4

গত ১৮ এপ্রিল বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ ও রিঙ্কু মজুমদার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন (Rinku Majumdar Son)। সেই বিয়ের এক মাসও পেরোয়নি, এর মধ্যেই ঘটল এক মর্মান্তিক ঘটনা (Rinku Majumdar Son)। মঙ্গলবার, ১৩ মে সকালে নিউটাউনের শাপুরজি আবাসন থেকে উদ্ধার হয় রিঙ্কুর পুত্র প্রীতম দাশগুপ্ত ওরফে সৃঞ্জয় (বয়স ২৭)-এর নিথর দেহ (Rinku Majumdar Son)।

তাঁকে (Rinku Majumdar Son)তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় নিউটাউনের এক বেসরকারি হাসপাতালে। পরে সেখান থেকে পাঠানো হয় বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে, যেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে (Rinku Majumdar Son) মৃত বলে ঘোষণা করেন।

পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতদেহে (Rinku Majumdar Son) গলায় ফাঁসের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিক অনুমান, সৃঞ্জয়(Rinku Majumdar Son) আত্মহত্যা করেছেন। যদিও ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত চূড়ান্ত কিছু বলা সম্ভব নয়।

আত্মহত্যা? নাকি অন্য রহস্য?
সৃঞ্জয়ের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই চাঞ্চল্য ছড়ায় সমাজমাধ্যমে। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন—সত্যিই কি আত্মহত্যা করেছেন তিনি? নাকি এর পেছনে লুকিয়ে রয়েছে আরও কিছু?

বিশেষ করে দিলীপ-রিঙ্কুর বিয়ে নিয়ে সৃঞ্জয়ের মানসিক অবস্থান নিয়েও চলছে চর্চা। বিয়েতে তিনি অনুপস্থিত ছিলেন। যদিও তার পেছনে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন তিনি ও তাঁর মা রিঙ্কু।

রিঙ্কু মজুমদার এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ছুটি পেয়ে সৃঞ্জয় শহরের বাইরে গিয়েছিলেন বলেই বিয়েতে থাকতে পারেননি। যদিও অন্য একটি সংবাদমাধ্যমে তিনি জানিয়েছিলেন, সৃঞ্জয় নাকি ইচ্ছাকৃতভাবেই মায়ের বিয়েতে থাকতে চাননি, যদিও দিলীপ ঘোষের সঙ্গে রিঙ্কুর সম্পর্ক নিয়ে তাঁর আপত্তি ছিল না।

একটি সাক্ষাৎকারে সৃঞ্জয় নিজেও বলেন, “আমি খুব খুশি মায়ের জন্য। উনি অনেক কিছু ত্যাগ করেছেন, এখন নিজের জীবনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমি ওঁর সেই সিদ্ধান্তকে সম্মান করি।”

তিনি আরও জানিয়েছিলেন, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজের ব্যস্ততার জন্যই বিয়েতে থাকতে পারেননি। “আগে থেকেই প্ল্যান ছিল বাইরে যাওয়ার। কলকাতায় থাকলে নিশ্চয়ই বিয়েতে উপস্থিত থাকতাম।”

সম্পর্ক কেমন ছিল?
বিয়ের আগেই দিলীপ ঘোষ ও সৃঞ্জয় একাধিকবার জনসমক্ষে দেখা গিয়েছিল। এমনকি ইডেনে খেলা দেখতেও গিয়েছিলেন তাঁরা। দিলীপ ঘোষ এক ইউটিউব সাক্ষাৎকারে রিঙ্কুর মাতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসাও করেছিলেন।

রহস্য রয়ে গেল
সৃঞ্জয়ের মৃত্যুর কারণ এখনও অস্পষ্ট। তিনি কি অবসাদে ভুগছিলেন? আত্মহননের সিদ্ধান্ত নেবার পেছনে কি মানসিক চাপ কাজ করছিল? পুলিশ ইতিমধ্যেই ফোন কল ও ডিজিটাল প্রমাণ ঘেঁটে দেখছে, মৃত্যু পূর্ব মুহূর্তে কার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন তিনি।

হাসপাতালের বাইরে গাড়িতে বসেছিলেন মা রিঙ্কু মজুমদার। তবে সংবাদমাধ্যমের সামনে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি তিনি।

ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় রয়েছে পুলিশ। তার আগে এই রহস্যের জট সম্পূর্ণ খোলা সম্ভব নয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts