প্রাক্তন পেন্টাগন কর্মকর্তা মাইকেল রুবিন সম্প্রতি ভারত-পাকিস্তান সাম্প্রতিক সংঘর্ষ (ceasefire) নিয়ে মন্তব্য করেছেন, যেখানে তিনি পাকিস্তানের সামরিক ব্যর্থতা ceasefire) এবং ভারতের কূটনৈতিক ও সামরিক সাফল্য তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি তিনি বলেন, ভারতের হামলার জেরে পাকিস্তান আতঙ্কিত কুকুরের মতো যুদ্ধবিরতির ceasefire) অনুরোধ করেছিল।
রুবিন বলেন, “ভারত এই সংঘর্ষে কূটনৈতিক ও সামরিক উভয় ক্ষেত্রেই জয়লাভ করেছে।” তিনি উল্লেখ করেন, ভারতের সুনির্দিষ্ট হামলায় পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদী ঘাঁটিগুলি ধ্বংস হয়েছে, যা বিশ্বকে পাকিস্তানের সন্ত্রাসবাদে পৃষ্ঠপোষকতার দিকে নজর দিতে বাধ্য করেছে। রুবিন পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীকে “সমাজের ক্যান্সার” বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, “পাকিস্তান ভীত কুকুরের মতো যুদ্ধবিরতির জন্য ছুটে গেছে।” তিনি আরও বলেন, পাকিস্তান এই সংঘর্ষে “খুব খারাপভাবে পরাজিত হয়েছে” এবং তাদের সামরিক বাহিনী অযোগ্য।
পহেলগাঁও হামলার ১৪ দিন পর, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ৯টি স্থানে সুনির্দিষ্ট হামলা চালায়, যেখানে ১০০-রও বেশি সন্ত্রাসবাদী নিহত হয়। পাকিস্তান পাল্টা ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, কিন্তু ভারতীয় বায়ুসেনা তাদের চীনা সরবরাহকৃত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বাইপাস করে নূর খান থেকে সারগোধা পর্যন্ত বিমান ও সামরিক ঘাঁটিতে ব্যাপক ক্ষতি করে। তিন দিন ব্যাপক ক্ষতির পর, পাকিস্তান ভারতের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির অনুরোধ করে, যা ভারত গ্রহণ করে। তবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী স্পষ্ট করেন, এটি শুধুমাত্র একটি অভিযান নয়, বরং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের নীতিগত পরিবর্তন।