২২ এপ্রিল জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগামে ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় ২৬ জন নিহত হন (Air Defense System)। তার পাল্টা জবাব দিতে ভারত চালায় ‘অপারেশন সিঁদুর’ (Air Defense System)। ৭ মে ভোরে ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি জঙ্গি ঘাঁটিতে সফল হামলা চালায় (Air Defense System)। এই অভিযানে ১০০-র বেশি সন্ত্রাসবাদী মারা যায় (Air Defense System)।
২৩ মিনিটেই পাকিস্তানের চীনা সুরক্ষা ব্যবস্থা অকার্যকর!
সরকার জানায়, মাত্র ২৩ মিনিটের মধ্যে ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তানের চীন-সাপ্লায়েড এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম জ্যাম করে দেয়। এর ফলে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাই ভেঙে পড়ে।
পাকিস্তানের বিমানঘাঁটিতে সার্জিকাল স্ট্রাইক
ভারত পাকিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ বিমানঘাঁটি নূর খান ও রহিম ইয়ার খান-এ হামলা চালায়। এই হামলায় ‘লইটারিং মিউনিশন’ বা আত্মঘাতী ড্রোন ব্যবহার করা হয়, যা টার্গেটের আশপাশে চক্কর কেটে লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করে নিজেই বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে পাকিস্তানের রাডার ও ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যায়।
শত্রুপক্ষের অস্ত্র ধ্বংস – চীন ও তুরস্কের প্রযুক্তি ধরা পড়ল
হামলার পরে যেসব ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়, সেগুলোর মধ্যে ছিল চীনের PL-15 মিসাইল, তুরস্কের ‘Yiha’ UAV, রকেট, ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার। সরকার বলেছে, এসব বিদেশি প্রযুক্তি সত্ত্বেও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা ভারতীয় ব্যবস্থার সামনে টিকতে পারেনি।
ভারতের তরফে কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি
সব অভিযান ভারতের কোনও ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই সফলভাবে শেষ হয়। আধুনিক ভারতীয় প্রযুক্তি, ড্রোন ও গাইডেড মিসাইল ব্যবহারে অপারেশন ছিল অত্যন্ত সফল এবং কৌশলগতভাবে নিখুঁত।
পাকিস্তানের পাল্টা হামলা ব্যর্থ করে দেয় ভারত
ভারত অন্তর্জাতিক সীমা পার না করে সন্ত্রাসবাদীদের উপর হামলা চালায়। প্রত্যাশিতভাবে পাকিস্তান পাল্টা হামলার চেষ্টা করে, কিন্তু ভারত বহুতল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়ে তা রুখে দেয়।
এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ছিল—
- কাউন্টার-ড্রোন প্রযুক্তি
- কাঁধে বহনযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র
- পুরনো এবং আধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম
অত্যাধুনিক ‘আকাশ’ ক্ষেপণাস্ত্র
লাহোরের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস
৮ মে সকালে ভারত আরও কিছু পাকিস্তানি রাডার ও এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম টার্গেট করে। এর মধ্যে লাহোরের একটি বড় এয়ার ডিফেন্স ইউনিটও ধ্বংস হয়ে যায়।
‘আকাশ’ ক্ষেপণাস্ত্রের অনন্য সাফল্য
ভারতীয় তৈরি আকাশ মিসাইল সিস্টেম এই অভিযানে অসাধারণ কার্যকারিতা দেখায়। এটি একসঙ্গে একাধিক লক্ষ্যবস্তু আক্রমণ করতে পারে এবং এতে রয়েছে ইলেকট্রনিক কাউন্টার-কাউন্টার মেজার (ECCM) প্রযুক্তি। পুরো ব্যবস্থাটি মোবাইল প্ল্যাটফর্মে নির্মিত।
‘অপারেশন সিন্ধুর’ – আত্মনির্ভর ভারতের সামরিক সাফল্যের মাইলফলক
এই অপারেশন প্রমাণ করেছে, ভারতীয় সেনাবাহিনী দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে আধুনিক যুদ্ধের জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত। ড্রোন যুদ্ধ, ইলেকট্রনিক জ্যামিং এবং লেয়ার্ড ডিফেন্স ব্যবস্থার সফল প্রয়োগ ভারতের আত্মনির্ভর প্রতিরক্ষা নীতির এক উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে।
চাইলে আমি এর সংক্ষিপ্ত সংস্করণ, ইনফোগ্রাফিক কনটেন্ট বা সোশ্যাল মিডিয়া হেডলাইনও বানিয়ে দিতে পারি। বলুন কীভাবে কাজে লাগাতে চান।