Shopping cart

TnewsTnews
  • Home
  • Important
  • ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্চে ‘বাংলার মেয়ে’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আন্তর্জাতিক গৌরবের নতুন পালক
রাজ্য

ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্চে ‘বাংলার মেয়ে’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আন্তর্জাতিক গৌরবের নতুন পালক

mamata banerjee (1)
Email :3

এশিয়ার প্রথম মহিলা হিসেবে জাপানের ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাম্মানিক ডি-লিট পেলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। বুধবার সন্ধ্যায় কলকাতার ধনধান্য স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে সেই সম্মান তুলে দিলেন ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট নাসু ইয়াসুতোমো। মুখ্যমন্ত্রীকে (Mamata Banerjee) সম্মান জানাতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।

নাসু ইয়াসুতোমো জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) তাঁর জীবনের বড় অংশ উৎসর্গ করেছেন দরিদ্র মহিলা ও শিশুদের কল্যাণে। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) আন্তর্জাতিক স্তরে এক বিশেষ নেতৃত্বের প্রতীক। সামাজিক সুরক্ষার ক্ষেত্রেও তিনি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এই কারণেই আমরা প্রথমবার এশিয়ার কোনও মহিলাকে সাম্মানিক ডি-লিট দিচ্ছি।”

সম্মান গ্রহণ করে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বলেন, “এই সম্মানের জন্য জাপানের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। এ বছর আমন্ত্রণ জানানো হলেও যেতে পারিনি। এরপর ওঁরা নিজেরাই বলেছিলেন, আমরা বাংলায় আসব। এত সৌজন্য আমি উপেক্ষা করতে পারিনি। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই, এটা মানবিক সৌজন্যের প্রতিফলন।”

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, “বাংলা ও জাপানের সম্পর্ক বহু পুরনো। একসময় রাসবিহারী বসু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো ব্যক্তিত্বরা জাপানে গিয়েছিলেন। আজও সেই সম্পর্ক বজায় রয়েছে। মিৎসুবিসি, হিতাচি-সহ একাধিক জাপানি সংস্থা বাংলায় কাজ করছে। ওয়েবেলও যৌথভাবে কাজ করছে জাপানি সংস্থার সঙ্গে।”

জাপানের এই সম্মান প্রাপ্তির পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “এই স্বীকৃতি কেবল আমার নয়, বাংলার প্রতিটি নারী ও শিশুর জন্য।” অনুষ্ঠানের শেষে তিনি বাংলার তরুণ প্রজন্মকে উদ্দেশ করে বার্তা দেন— “শিক্ষার মাধ্যমে, মানবতার মাধ্যমে নিজেরাই হোক বিশ্বের গর্ব।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts