রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল থেকে এবার আনুষ্ঠানিকভাবে সরানো হল শান্তনু সেনকে (TMC Leader)। মেডিক্যাল কাউন্সিলে রাজ্য সরকারের মনোনীত প্রতিনিধি ছিলেন তিনি (TMC Leader)। এর আগে দলের মুখপাত্রের (TMC Leader) পদ থেকে সরানো হয়েছিল শান্তনু সেনকে। আরজি কাণ্ডের আন্দোলনের সময় শান্তনু সেন (TMC Leader) বেশ কয়েকবার বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন। সেই কারণেই তাঁকে (TMC Leader) অপসারণ করা হলো কি না, এই বিষয়ে জল্পনা জোড়াল হয়েছে।
কিছুদিন আগেই শান্তনুকে সরানোর জন্য সুপারিশ করেছিলেন কাউন্সিলের সভাপতি ডাঃ সুদীপ্ত রায়। কার্যত সেই সুপারিশেই সিলমোহর দিল রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর। আগামী দিনে ওই পদে কে থাকবে, সেই নিয়ে একাধিক জল্পনা শুরু হয়েছিল। তবে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, খুব শীঘ্রই সেই শূন্যপদের জন্য ঘোষণা করা হবে।
তবে তৃণমূলের নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব ক্রমেই জোড়াল হচ্ছে। মাঝে মধ্যেই তৃণমূলের নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব সংবাদের শিরোনামে জায়গা করে নিচ্ছিল। সপ্তাহখানেক আগেই বিতর্কিত মন্তব্য করে মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের বিধায়ক দলের তরফে নোটিশ পেয়েছিলেন। ২৫ নভেম্বর তৃণমূলের কর্মসমিতির বৈঠক ছিল। সেই বৈঠকের পরেই ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর অভিযোগ করেছিলেন, দলের মধ্যেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে একঘরে করার চেষ্টা করেছিলেন। এবার নতুন করে শান্তনু সেনকে পদ থেকে সরিয়ে দিতেই একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে কি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুগামীদের এভাবেই সতর্ক করা চেষ্টা করা হচ্ছে! এই নিয়ে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তবে শান্তনু সেনকে রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল থেকে সরানোর বিষয়ে তৃণমূলের তরফে এখনও কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি।