Shopping cart

TnewsTnews
  • Home
  • দেশ
  • ১,০০০ পাউন্ড ঘুষে প্লেনে উঠল নাতি, কয়েক মিনিটের মধ্যেই মৃত্যু — দাদুর কান্নায় ভেঙে পড়ল হাসপাতাল
দেশ

১,০০০ পাউন্ড ঘুষে প্লেনে উঠল নাতি, কয়েক মিনিটের মধ্যেই মৃত্যু — দাদুর কান্নায় ভেঙে পড়ল হাসপাতাল

ahmedabad plane crash area
Email :6

আহমেদাবাদে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় (Plane Crash) মৃতদের তালিকায় রয়েছেন মানীশ কামদারের মেয়ে ইয়াশা, তাঁর শাশুড়ি এবং মাত্র ১৫ মাসের ছোট্ট নাতি রুদ্র। এই শোকসংবাদে কামদার পরিবারে নেমে এসেছে গভীর অন্ধকার। শনিবার মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭৯-এ পৌঁছানোর পর শহরে আরও ভেঙে পড়েছে শোকাহত পরিবারগুলি (Plane Crash)।

আহমেদাবাদের সিভিল হাসপাতালে বসে এখনো বাস্তব মেনে নিতে পারছেন না মানীশ কামদার (Plane Crash)। চোখের জলে তিনি বারবার ভাবছেন—“যদি ওরা প্লেনে না উঠত… যদি তখন কেউ আটকে দিত…” এই ‘যদি’ গুলিই এখন তাঁকে কুরে কুরে খাচ্ছে।

শেষ মুহূর্তের ভিডিও কাঁদাচ্ছে দেশ!
শেষ মুহূর্তের ভিডিও কাঁদাচ্ছে দেশ!

ইয়াশার ভারতীয় পাসপোর্ট ছিল, কিন্তু তাঁর শাশুড়ি রাক্ষা এবং ছোট্ট ছেলে রুদ্র ছিলেন ব্রিটিশ নাগরিক। কামদার জানান, ইমিগ্রেশন কাউন্টারে রুদ্রকে প্রথমে প্লেনে ওঠার অনুমতি দেওয়া হয়নি, কারণ তাঁর সঙ্গে প্রয়োজনীয় কিছু নথি ছিল না। ইয়াশা এবং রাক্ষারও তখন বিপাকে পড়তে হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এক অফিসার ১,০০০ পাউন্ড গ্রহণ করে রুদ্রকে প্লেনে উঠতে দেন।

“ইমিগ্রেশন অফিসার যদি তখন কঠোর থাকতেন, তাহলে হয়তো আজ আমার মেয়ে, নাতি আর শাশুড়ি বেঁচে থাকত,” কান্নায় ভেঙে পড়ে বলেন মানীশ কামদার।

তাঁদের প্লেনে ওঠার বিষয়টি শেষ মুহূর্তে ম্যানেজ হয়েছিল। ইয়াশা ছিলেন শেষদিকের যাত্রীদের একজন। তখন পরিবারের সবাই ভেবেছিলেন, সব ঝামেলা কেটে গেছে—কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সব কিছু ছারখার হয়ে যায় (Plane Crash)। একদিকে শহরে ছড়িয়ে পড়ে ভয়ানক বিমান দুর্ঘটনার খবর, অন্যদিকে কান্না আর আতঙ্কে ভেঙে পড়ে পরিবার।

এখনও মানীশ কামদার ভাবেন, “ওদের যদি সেদিন প্লেনে উঠতেই না দেওয়া হতো, তাহলে হয়তো আজ সব কিছু ঠিক থাকত।”

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts