Shopping cart

TnewsTnews
  • Home
  • Important
  • সিনেমাকেও হার মানায়! স্ত্রীকে খুন করে দেহ নিয়ে বাসে চড়েছিল… ২৩ বছর পর গ্রামের উঠোনে পুলিশের হাতেই ধরা পড়ল বৃদ্ধ খুনি!
দেশ

সিনেমাকেও হার মানায়! স্ত্রীকে খুন করে দেহ নিয়ে বাসে চড়েছিল… ২৩ বছর পর গ্রামের উঠোনে পুলিশের হাতেই ধরা পড়ল বৃদ্ধ খুনি!

murder 23 years ago
Email :20

২৩ বছর পর পর্দা ফাঁস করল এক নারকীয় হত্যাকাণ্ডের (Murder) রহস্য। কর্ণাটকের কোপ্পল জেলায় ২০০২ সালে নিজের তৃতীয় স্ত্রীকে খুন করে দীর্ঘদিন ধরে গা ঢাকা দিয়েছিলেন অভিযুক্ত (Murder) । অবশেষে ৭৫ বছর বয়সে গিয়ে পুলিশের জালে ধরা পড়লেন হানুমানথাপ্পা নামে ওই ব্যক্তি।

ঘটনাটি ঘটেছিল ২০০২ সালে। হানুমানথাপ্পা তাঁর তৃতীয় স্ত্রী রেনুকাম্মাকে খুন ক (Murder) রেন কর্ণাটকের কোপ্পল জেলায়। এরপর নিজের স্ত্রীর দেহ একটি গুনির বস্তায় ভরে বাসে চাপিয়ে নিয়ে যান বেল্লারি জেলার কাম্পলি শহরে, যা কোপ্পল থেকে প্রায় ৫০–৭০ কিলোমিটার দূরে। হাম্পির কাছেই অবস্থিত এই কাম্পলি শহর, যা ইউনেস্কো ঘোষিত হেরিটেজ অঞ্চল।

খুনের (Murder) পর থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছিল গাঙ্গাবাটি টাউন থানায়। গাঙ্গাবাটি শহরটি কোপ্পল জেলার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত এবং জনসংখ্যা ও আয়তনের বিচারে জেলার সবচেয়ে বড় শহর। এই শহরকেই কর্ণাটকের ‘চালের ভাণ্ডার’ বলা হয়ে থাকে।

arrest (1)
ফাইল ছবি

২৩ বছর আগে খুনের (Murder) পর থেকেই পলাতক ছিল হানুমানথাপ্পা। অবশেষে বৃহস্পতিবার তাকে গ্রেপ্তার করে গাঙ্গাবাটি পুলিশ। সে সম্প্রতি ফিরে এসেছিল নিজের পৈত্রিক গ্রাম রাইচুর জেলার মানভি তালুকের হালাধাল (বা আল্ধাল) গ্রামেc। এই গ্রাম রাইচুর শহর থেকে প্রায় ৪০-৫০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং কোপ্পল থেকে ১০০-১২০ কিমি পূর্বে অবস্থিত। যেখান থেকে স্ত্রী রেনুকাম্মার মৃতদেহ সে নিয়ে গিয়েছিল কাম্পলিতে, তা এই গ্রাম থেকে প্রায় ৭০-৯০ কিমি দূরে।

এই দীর্ঘ সময় অভিযুক্ত কর্ণাটকের নানা প্রান্তে আত্মগোপন করে ছিল। অবশেষে বয়সের ভারে ক্লান্ত হয়ে নিজের গ্রামে ফিরে আসতেই পুলিশের হাতে ধরা পড়ল এক সময়কার পলাতক খুনি।

মামলাটি জুড়ে রয়েছে কর্ণাটকের তিনটি জেলার সংযোগ—কোপ্পলে খুন, বেল্লারিতে দেহ ফেলে দেওয়া এবং রাইচুরে গিয়ে ধরা পড়া। এই জটিল তদন্তের পর ২৩ বছর পর ন্যায় পেল রেনুকাম্মার পরিবার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts