Shopping cart

TnewsTnews
  • Home
  • Important
  • ভালোবাসার ঘরে খুন! এক রাতেই শেষ তিন বছরের সম্পর্ক, মৃতদেহ লুকানো হয়েছিল বিছানার চাদরে…
দেশ

ভালোবাসার ঘরে খুন! এক রাতেই শেষ তিন বছরের সম্পর্ক, মৃতদেহ লুকানো হয়েছিল বিছানার চাদরে…

bhopal live in partnar
Email :9

ভোপাল থেকে উঠে এলো এক হৃদয়বিদারক ও রক্তচক্ষু মর্মান্তিক ঘটনা। ৩২ বছরের এক যুবক তার লিভ-ইন পার্টনারকে (Live in Relation) শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের ভোপালের গায়ত্রী নগরের বেইলি রোডের এক ভাড়া ফ্ল্যাটে (Live in Relation)।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্তের নাম সচিন রাজপুত এবং মৃত তরুণীর নাম ঋতিকা সেন (Live in Relation)। দীর্ঘ তিন বছর ধরে এক ছাদের তলায় লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন তারা। ২৭ জুন রাতে তাদের মধ্যে তীব্র বচসা বাধে, সেই সময়েই সচিন ঋতিকাকে গলায় চেপে শ্বাসরোধ করে খুন করে (Live in Relation)। এরপর তার দেহ বিছানার চাদরে মুড়ে দড়ি দিয়ে বেঁধে ঘরের মধ্যেই লুকিয়ে রাখে।

সূত্রের খবর, ঘটনার সময় অভিযুক্ত মদ্যপ অবস্থায় ছিল। পরে এক বন্ধুর সঙ্গে মদ খেতে খেতে সে নিজের অপরাধের কথা স্বীকার করে নেয়। প্রথমে বন্ধু তা বিশ্বাস না করলেও, পরে যখন সচিন sober অবস্থায় আবার স্বীকার করে, তখনই বন্ধুটি পুলিশে খবর দেয়। গান্ধীনগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তরুণীর দেহ উদ্ধার করে।

crime
ফাইল ছবি

ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা গেছে, ঋতির মৃত্যু হয়েছে শ্বাসরোধের ফলে। এর পরেই সচিনকে গ্রেফতার করা হয় এবং তার বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করা হয়।

এই ঘটনা ঘটার একদিন পরেই, ২৯ জুন বেঙ্গালুরু থেকে আরও একটি ভয়াবহ ঘটনা সামনে আসে। সেখানে অসমের বাসিন্দা শামসুদ্দিন নামে এক যুবক, তার দুই বছরের লিভ-ইন পার্টনার আশাকে নৃশংসভাবে খুন করে তার মৃতদেহ আবর্জনা গাড়িতে ফেলে দেয়। মৃতদেহ উদ্ধার হয় জানভারতী এলাকায়, পা ও গলা বাঁধা অবস্থায়।

বেঙ্গালুরু পুলিশ মাত্র ২০ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। জানা গেছে, তারা একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করার সময় একে অপরকে চিনেছিল এবং সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

এই দুটি ঘটনায় দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে—লিভ-ইন সম্পর্ক কি আজ নিরাপদ? কীভাবে প্রেম এক লহমায় পরিণত হচ্ছে মৃত্যুর বিভীষিকায়?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts