এই অভিযানে ভারত প্রথমবার ব্যবহার করেছে অত্যাধুনিক S-400 অ্যান্টি-মিসাইল সিস্টেম, যার ডাকনাম ‘সুদর্শন’ (Indian Air Force)। রাশিয়া থেকে কেনা এই সিস্টেম কার্যত ‘সুদর্শন চক্র’র মতোই পাক প্রতিরক্ষাকে ছিন্নভিন্ন করে দেয় (Indian Air Force)। অমৃতসরে পাকিস্তান ক্ষেপণাস্ত্র হামলার চেষ্টা করে (Indian Air Force)। কিন্তু ভারত সুদর্শনের সাহায্যে সেই ক্ষেপণাস্ত্রকে কার্যত নিষ্ক্রীয় করে দেয় (Indian Air Force)। এরপরেই ভারত পাকিস্তানের একের পর এক এয়ার ডিফেন্স ইউনিট ধ্বংস করে দেয়। জানা গিয়েছে, পাকিস্তান ভারতের ১৫টি গুরুত্বপূর্ণ শহরে হামলার ছক কষেছিল (Indian Air Force)। তবে ভারতীয় বায়ুবাহিনীর তৎপরতায় তা ভেস্তে গেছে। অমৃতসরে পাকিস্তানি ক্ষেপণাস্ত্র নিষ্ক্রীয় করার পরেই ভারতের বিমান বাহিনীকে ‘খোলা ছাড়’ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Indian Air Force)।
‘অপারেশন সিঁদুর’-এর ধারাবাহিকতায় পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমে সরাসরি আঘাত হানল ভারত। ভারতীয় সেনার হামলায় পাকিস্তানের রেডার এবং মিসাইল প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক ভাঙচুর হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
সবচেয়ে বড় ধাক্কা খেয়েছে লাহৌরের HQ-9 ইউনিট, যেটি মূলত চিন থেকে আমদানি করা একটি আধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। গোটা ইউনিট কার্যত ভেঙে গিয়েছে। একইভাবে রাওয়ালপিণ্ডির রাডার ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও সম্পূর্ণ বিকল করে দিয়েছে ভারতীয় বাহিনী।ভারতীয় বাহিনীর এই অ্যাকশনে ছিল হারপি ড্রোনেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। পাকিস্তানের এয়ার রেডার সিস্টেম ধ্বংসে ব্যবহৃত হয়েছে এই স্বনিয়ন্ত্রিত হামলা চালাতে সক্ষম ড্রোন। পাশাপাশি ইন্টিগ্রেটেড কাউন্টার UAS গ্রিড এবং এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের মাধ্যমে প্রতিহত করা হয় পাকিস্তানের পাল্টা মিসাইল আক্রমণ।
পাকিস্তানের মিসাইলগুলি মাঝপথেই নিষ্ক্রিয় করা হয় S-400 সিস্টেমের মাধ্যমে।
এই চমকপ্রদ সফলতায় ইসলামাবাদে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। রাজধানীতে বেজে উঠেছে সাইরেন, তৈরি রাখা হচ্ছে জরুরি বাঙ্কার। পাক সেনার বিভিন্ন ঘাঁটিতে জারি হয়েছে সর্বোচ্চ সতর্কতা।
এই ঘটনার পর দক্ষিণ এশিয়ায় সামরিক ভারসাম্য যে আরও একবার ভারতের দিকে ঝুঁকে গেল, তা মেনে নিচ্ছে আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকরাও।