একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি যখন তুঙ্গে, সেই সময়েই ফের বিতর্কের কেন্দ্রে উঠে এলেন তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর ( Humayun Kabir)। ভারতপুরের বিধায়ক এবার কার্যত হুঙ্কার ছুঁড়ে বললেন, “১৫ অগাস্টের পর থেকে খেলা শুরু করব।” তাঁর এই মন্তব্য ঘিরে জোর চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক মহলে, বিশেষ করে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে। জেলার নেতৃত্ব, ব্লক সভাপতি, এমনকি পঞ্চায়েত প্রধানদের উদ্দেশে একের পর এক তোপ দেগে হুমায়ুন স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন— এবার আর চুপ করে থাকবেন না ( Humayun Kabir)।
এক সাংবাদিক সম্মেলনে হুমায়ুন কবীর ( Humayun Kabir) বলেন, “কান্দি থেকে খেলতে শুরু করব। ফুটবল ভাল খেলি। যাকে পারব, গোল দিয়ে মাঠ থেকে বার করে দেব। দল যদি ব্যবস্থা নেয়, তবে ঢাক পিটিয়ে জবাব দেব।” তিনি ( Humayun Kabir) সরাসরি অভিযোগ করেন, তাঁর বিধানসভা এলাকায় কিছু ব্লক সভাপতি এবং নেতারা তোলাবাজিতে জড়িয়ে রয়েছেন। হুমায়ুনের অভিযোগ, “একটা ওয়ারিশ সার্টিফিকেট দিতে গেলে ৫০ হাজার টাকা দাবি করা হয়। সাধারণ মানুষের থেকে টাকা তোলা হচ্ছে, আর তাঁদের সঙ্গেই দল করতে হবে?”
তাঁর ( Humayun Kabir) বক্তব্যে স্পষ্ট, ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত তিনি অপেক্ষা করবেন, তারপর নিজের ‘খেলা’ শুরু করবেন। এই খেলা যে রাজনৈতিক, এবং তা যে দলের ভিতরেই শক্ত প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে— তা আর আলাদা করে বোঝাতে হয়নি হুমায়ুনকে।
উল্লেখ্য, এই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার বিতর্কিত মন্তব্য করে শিরোনামে এসেছেন হুমায়ুন কবীর। প্রতিবারই দল তাঁকে শোকজ করেছে, শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির সামনে জবাব দিতে হয়েছে। এমনকি কয়েকবার তাঁকে চুপ থাকতে বলে সতর্কও করা হয়েছে। কিন্তু একুশে জুলাইয়ের আগে ফের তাঁর এই আগুনে মন্তব্য নতুন করে অস্বস্তিতে ফেলেছে তৃণমূল নেতৃত্বকে।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া দিতে ছাড়েনি বিজেপিও। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ কটাক্ষ করে বলেন, “খেলব, খেলব করতে করতে আজ বাংলার পরিস্থিতি কোথায় এসে দাঁড়িয়েছে! কিন্তু এখনো স্পষ্ট নয়, হুমায়ুন কার সঙ্গে খেলবেন, কার বিরুদ্ধে খেলবেন?”
এদিকে তৃণমূলের মুখপাত্র তন্ময় ঘোষ বলেন, “হুমায়ুন যা বলছেন, তার দায় তাঁকেই নিতে হবে। আগে বহুবার তাঁকে শোকজ করা হয়েছে। তাঁর কিছু বক্তব্য থাকতেই পারে, কিন্তু তা সংগঠনের ভিতরেই বলাই শ্রেয় হত।”
হুমায়ুন কবীরের এই মন্তব্য দলীয় শৃঙ্খলার পরিপন্থী কি না, তা নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। ১৫ অগাস্টের পর কী খেলা শুরু করবেন হুমায়ুন কবীর— এখন সেই দিকেই তাকিয়ে তৃণমূলের অন্দরমহল।
“১৫ অগাস্টের পর খেলা শুরু করব!” — তৃণমূলের মধ্যেই বিস্ফোরক হুমকি বিধায়ক হুমায়ুনের!
একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি যখন তুঙ্গে, সেই সময়েই ফের বিতর্কের কেন্দ্রে উঠে এলেন তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর ( Humayun Kabir)। ভারতপুরের বিধায়ক এবার কার্যত হুঙ্কার ছুঁড়ে বললেন, “১৫ অগাস্টের পর থেকে খেলা শুরু করব।” তাঁর এই মন্তব্য ঘিরে জোর চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে রাজনৈতিক মহলে, বিশেষ করে তৃণমূল কংগ্রেসের অন্দরে। জেলার নেতৃত্ব, ব্লক সভাপতি, এমনকি পঞ্চায়েত প্রধানদের উদ্দেশে একের পর এক তোপ দেগে হুমায়ুন স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন— এবার আর চুপ করে থাকবেন না ( Humayun Kabir)।
এক সাংবাদিক সম্মেলনে হুমায়ুন কবীর ( Humayun Kabir) বলেন, “কান্দি থেকে খেলতে শুরু করব। ফুটবল ভাল খেলি। যাকে পারব, গোল দিয়ে মাঠ থেকে বার করে দেব। দল যদি ব্যবস্থা নেয়, তবে ঢাক পিটিয়ে জবাব দেব।” তিনি ( Humayun Kabir) সরাসরি অভিযোগ করেন, তাঁর বিধানসভা এলাকায় কিছু ব্লক সভাপতি এবং নেতারা তোলাবাজিতে জড়িয়ে রয়েছেন। হুমায়ুনের অভিযোগ, “একটা ওয়ারিশ সার্টিফিকেট দিতে গেলে ৫০ হাজার টাকা দাবি করা হয়। সাধারণ মানুষের থেকে টাকা তোলা হচ্ছে, আর তাঁদের সঙ্গেই দল করতে হবে?”
তাঁর ( Humayun Kabir) বক্তব্যে স্পষ্ট, ১৫ অগাস্ট পর্যন্ত তিনি অপেক্ষা করবেন, তারপর নিজের ‘খেলা’ শুরু করবেন। এই খেলা যে রাজনৈতিক, এবং তা যে দলের ভিতরেই শক্ত প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য করে— তা আর আলাদা করে বোঝাতে হয়নি হুমায়ুনকে।
উল্লেখ্য, এই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার বিতর্কিত মন্তব্য করে শিরোনামে এসেছেন হুমায়ুন কবীর। প্রতিবারই দল তাঁকে শোকজ করেছে, শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির সামনে জবাব দিতে হয়েছে। এমনকি কয়েকবার তাঁকে চুপ থাকতে বলে সতর্কও করা হয়েছে। কিন্তু একুশে জুলাইয়ের আগে ফের তাঁর এই আগুনে মন্তব্য নতুন করে অস্বস্তিতে ফেলেছে তৃণমূল নেতৃত্বকে।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া দিতে ছাড়েনি বিজেপিও। বিজেপি নেতা সজল ঘোষ কটাক্ষ করে বলেন, “খেলব, খেলব করতে করতে আজ বাংলার পরিস্থিতি কোথায় এসে দাঁড়িয়েছে! কিন্তু এখনো স্পষ্ট নয়, হুমায়ুন কার সঙ্গে খেলবেন, কার বিরুদ্ধে খেলবেন?”
এদিকে তৃণমূলের মুখপাত্র তন্ময় ঘোষ বলেন, “হুমায়ুন যা বলছেন, তার দায় তাঁকেই নিতে হবে। আগে বহুবার তাঁকে শোকজ করা হয়েছে। তাঁর কিছু বক্তব্য থাকতেই পারে, কিন্তু তা সংগঠনের ভিতরেই বলাই শ্রেয় হত।”
হুমায়ুন কবীরের এই মন্তব্য দলীয় শৃঙ্খলার পরিপন্থী কি না, তা নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। ১৫ অগাস্টের পর কী খেলা শুরু করবেন হুমায়ুন কবীর— এখন সেই দিকেই তাকিয়ে তৃণমূলের অন্দরমহল।
Related Tags: