উদ্বোধনের আগেই আবু বক্কর সিদ্দিকী মেমোরিয়াল হাসপাতালে (Furfura Hospital Controversy) অস্থায়ী কর্মী নিয়োগকে ঘিরে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ, অর্থের বিনিময়ে বাইরে থেকে কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে এবং স্থানীয় ছেলেমেয়েরা সুযোগ পাচ্ছে না। এলাকায় গ্রামবাসীর নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার ও ব্যানার লাগানো হয়েছে।
ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী বলেন, শাসকদলের নেতাদের সঙ্গে মিলে অবৈধ লেনদেনের (Furfura Hospital Controversy) মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে। তাঁর দাবি, এলাকার ছেলেরা কাজ পাওয়া উচিত। তিনি বলেন, “অবৈধ নিয়োগ বন্ধ করতে হবে, এলাকার মানুষ যেন সুযোগ পায়।”
তবে ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা ও তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কাশেম সিদ্দিকী অভিযোগ (Furfura Hospital Controversy) অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, “হাসপাতাল এখনও পুরোপুরি তৈরি হয়নি। নিয়োগ তো দূরের কথা। বিরোধীরা এই পোস্টার-ব্যানার লাগিয়ে তৃণমূলকে কালিমালিপ্ত করতে চাইছে।”
পোস্টার-ব্যানারে দাবি করা হয়েছে, “অন্য এলাকার লোকদের অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আমাদের এলাকার লোকেরা চাকরি পাচ্ছে না। এলাকার ছেলেদের চাকরি দেওয়া হোক।” অন্যদিকে, গ্রামবাসীর একাংশ মনে করছে, বিরোধীরা চক্রান্ত (Furfura Hospital Controversy) করে ফুরফুরার উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে চাইছে। এই বিতর্ক উদ্বোধনের আগেই হাসপাতালকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি করেছে।