Shopping cart

TnewsTnews
  • Home
  • জেলা
  • সাংসদ শতাব্দী রায়ের সামনে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর হুলস্থুল! সিউড়িতে কিল-চড়-ঘুষিতে ফেটে পড়ল উত্তেজনা
জেলা

সাংসদ শতাব্দী রায়ের সামনে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর হুলস্থুল! সিউড়িতে কিল-চড়-ঘুষিতে ফেটে পড়ল উত্তেজনা

TMC aa
Email :7

সিউড়ি ২ নম্বর ব্লকে সাংসদ শতাব্দী রায়ের সামনে হঠাৎ বিস্ফোরিত হল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (Birbhum)। SIR ক্যাম্প পরিদর্শনে এলেই তাঁর সামনেই দুই পক্ষের কর্মী একে অপরের উপর চড়াও হয়। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই শুরু হয়ে যায় কিল-চড়-ঘুষি, ধাক্কাধাক্কি, চিৎকার। পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে সাংসদকে নিরাপত্তার স্বার্থে দ্রুত এলাকার বাইরে বের করে নিয়ে যেতে হয় (Birbhum)।

অভিযোগ উঠেছে, তৃণমূলেরই কর্মীরা অঞ্চল সভাপতি বলরাম বাগদীর উপর হামলা চালিয়েছে। বলরাম বাগদী অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত (Birbhum)। কর্মীরা তাঁকে ঘিরে ধরে মারধর শুরু করলে সাংসদের নিরাপত্তারক্ষীরা তৎক্ষণাৎ তাঁকে একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে এলাকা ছাড়েন। হামলায় আহত হয়েছেন বলরামের ভাইও।

ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত পৌঁছে যায়। লাঠিচার্জ ছাড়াই পরিস্থিতি কোনওরকমে নিয়ন্ত্রণে আনে। তৃণমূলের ভিতরে প্রশ্ন উঠছে—কেন সাংসদ অঞ্চল সভাপতিকে এত গুরুত্ব দিচ্ছেন, আর সেই কারণেই কি ক্ষোভ জমে বিস্ফোরিত হল দুই গোষ্ঠী (Birbhum)?

যদিও স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব দাবি করেছে—এটুকু অশান্তি ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব’ নয়। তাঁদের মতে, “একটা বড় পরিবারে দাদা-ভাইয়ের মধ্যে অশান্তি হতেই পারে। কিন্তু সেটা মিটে গিয়েছে।”

কিন্তু ঘটনাস্থল এবং পরিস্থিতির তীব্রতা দেখেই অনেকেই বলছেন, বিষয়টি ‘দাদা-ভাইয়ের ঝগড়া’ হিসেবে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ এর আগেও এই এলাকায় অনুব্রত অনুগামী ও কাজল পন্থীদের মধ্যে বড় ধরনের গণ্ডগোল হয়েছিল। তখনও বাড়িঘর ভাঙচুর, হামলা, উত্তেজনা—সবই ঘটেছিল। সেই দুই পক্ষের দ্বন্দ্ব আবার মাথাচাড়া দিচ্ছে বলেই আশঙ্কা স্থানীয়দের।

সাংসদ শতাব্দী রায় অবশ্য মারধরের নেপথ্যে অন্য যুক্তি দিলেন। তাঁর দাবি, “যে মারধর করেছে, সে সিপিএমের বিএলএ-২। তাহলে সে কীভাবে আমাদের কর্মীদের ভিড়ে ঢুকে পড়ল? ওরা আধা সিপিএম, আধা তৃণমূল। ওরকম হলে মারপিট হবেই।” পাশাপাশি তিনি এটাও স্বীকার করেছেন—দলে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব আছে, এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

বিজেপি স্বাভাবিকভাবেই তীব্র আক্রমণ শানিয়েছে। দলের রাজ্য সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় কটাক্ষ করে বলেন, “শতাব্দী রায় নিজের প্রচারে গিয়েও বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন। এবার নিজের দলের ভেতরেই মারপিট চলছে।”

ঘটনার পর সিউড়ি জুড়ে তৃণমূলের অস্বস্তি চরমে। শীর্ষ নেতৃত্ব বারবার বার্তা দিলেও গোষ্ঠীকোন্দল যে থামছে না, তা ফের স্পষ্ট হয়ে গেল সাংসদের সামনেই ঘটে যাওয়া এই সংঘর্ষে।

 

সিউড়ি ২ নম্বর ব্লকে সাংসদ শতাব্দী রায়ের সামনে হঠাৎ বিস্ফোরিত হল তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব (Birbhum)। SIR ক্যাম্প পরিদর্শনে এলেই তাঁর সামনেই দুই পক্ষের কর্মী একে অপরের উপর চড়াও হয়। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই শুরু হয়ে যায় কিল-চড়-ঘুষি, ধাক্কাধাক্কি, চিৎকার। পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে সাংসদকে নিরাপত্তার স্বার্থে দ্রুত এলাকার বাইরে বের করে নিয়ে যেতে হয় (Birbhum)।

অভিযোগ উঠেছে, তৃণমূলেরই কর্মীরা অঞ্চল সভাপতি বলরাম বাগদীর উপর হামলা চালিয়েছে (Birbhum)। বলরাম বাগদী অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ বলেই পরিচিত। কর্মীরা তাঁকে ঘিরে ধরে মারধর শুরু করলে সাংসদের নিরাপত্তারক্ষীরা তৎক্ষণাৎ তাঁকে একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে এলাকা ছাড়েন। হামলায় আহত হয়েছেন বলরামের ভাইও।

ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত পৌঁছে যায়। লাঠিচার্জ ছাড়াই পরিস্থিতি কোনওরকমে নিয়ন্ত্রণে আনে। তৃণমূলের ভিতরে প্রশ্ন উঠছে—কেন সাংসদ অঞ্চল সভাপতিকে এত গুরুত্ব দিচ্ছেন, আর সেই কারণেই কি ক্ষোভ জমে বিস্ফোরিত হল দুই গোষ্ঠী (Birbhum)?

যদিও স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব দাবি করেছে—এটুকু অশান্তি ‘গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব’ নয়। তাঁদের মতে, “একটা বড় পরিবারে দাদা-ভাইয়ের মধ্যে অশান্তি হতেই পারে। কিন্তু সেটা মিটে গিয়েছে।”

কিন্তু ঘটনাস্থল এবং পরিস্থিতির তীব্রতা দেখেই অনেকেই বলছেন, বিষয়টি ‘দাদা-ভাইয়ের ঝগড়া’ হিসেবে উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কারণ এর আগেও এই এলাকায় অনুব্রত অনুগামী ও কাজল পন্থীদের মধ্যে বড় ধরনের গণ্ডগোল হয়েছিল। তখনও বাড়িঘর ভাঙচুর, হামলা, উত্তেজনা—সবই ঘটেছিল। সেই দুই পক্ষের দ্বন্দ্ব আবার মাথাচাড়া দিচ্ছে বলেই আশঙ্কা স্থানীয়দের।

সাংসদ শতাব্দী রায় অবশ্য মারধরের নেপথ্যে অন্য যুক্তি দিলেন। তাঁর দাবি, “যে মারধর করেছে, সে সিপিএমের বিএলএ-২। তাহলে সে কীভাবে আমাদের কর্মীদের ভিড়ে ঢুকে পড়ল? ওরা আধা সিপিএম, আধা তৃণমূল। ওরকম হলে মারপিট হবেই।” পাশাপাশি তিনি এটাও স্বীকার করেছেন—দলে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব আছে, এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

বিজেপি স্বাভাবিকভাবেই তীব্র আক্রমণ শানিয়েছে। দলের রাজ্য সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় কটাক্ষ করে বলেন, “শতাব্দী রায় নিজের প্রচারে গিয়েও বিক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন। এবার নিজের দলের ভেতরেই মারপিট চলছে।”

ঘটনার পর সিউড়ি জুড়ে তৃণমূলের অস্বস্তি চরমে। শীর্ষ নেতৃত্ব বারবার বার্তা দিলেও গোষ্ঠীকোন্দল যে থামছে না, তা ফের স্পষ্ট হয়ে গেল সাংসদের সামনেই ঘটে যাওয়া এই সংঘর্ষে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Related Posts