বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশি ট্রলার আটক নিয়ে ক্রমেই বাড়ছে উত্তেজনা (Bangladeshi)। তিন দিনের মধ্যে তিনটি সন্দেহজনক ট্রলার ধরা পড়ায় প্রশাসনের ভ্রূ কুঞ্চিত। রবিবারই সন্দেহজনক একটি ট্রলারসহ ২৯ জন বাংলাদেশিকে আটক করেছিল ভারতের উপকূল রক্ষী বাহিনী (Bangladeshi)। তার মাঝেই সোমবার বিকেলে ফের ভারতীয় জলসীমায় ঢুকে পড়ে নূর-ই-মদিনা নামে আরেকটি ট্রলার। তাতেই ছিলেন ২৪ জন বাংলাদেশি। গভীর রাতেই তাঁদের আটক করে ফ্রেজারগঞ্জ মৎস্য বন্দরে নিয়ে আসে কোস্ট গার্ড এবং পরে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তিন দিনে ধরা পড়া মোট বাংলাদেশির (Bangladeshi) সংখ্যা বেড়ে হল ৭৯।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিটি ট্রলারই ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক জলসীমা লঙ্ঘন করেই সুন্দরবনের উপকূলের দিকে এগোচ্ছিল (Bangladeshi)। ট্রলারগুলির গতিবিধি সন্দেহজনক হওয়ায় কোস্ট গার্ড প্রথমেই আটক করে। ধৃতদের দাবি তাঁরা মৎস্যজীবী। কিন্তু পাড়ার প্রশাসন এবং গোয়েন্দা মহলে প্রশ্ন উঠছে— সত্যিই কি তাঁরা মাছ ধরতেই এসেছিলেন, নাকি মৎস্যজীবীর ছদ্মবেশে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢোকার পরিকল্পনা ছিল (Bangladeshi)?
পুলিশ ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে। নতুন ধৃতদের সঙ্গে আগের ধৃতদের কোনও যোগ রয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনদিন ধরে একই ধরণের অনুপ্রবেশের চেষ্টা ধরা পড়ায় প্রশাসনের অন্দরে উদ্বেগ আরও বাড়ছে (Bangladeshi)। বাংলায় SIR-কে কেন্দ্র করে উত্তেজনা চলাকালীন সময়ে ওপারে সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা তারেক রহমানের মা বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুদণ্ডের ইস্যুটি নিয়েও বাংলাদেশে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্তে যাতে কোনওভাবেই অনুপ্রবেশ না বাড়ে, সেজন্য কড়া নজরদারি চালাচ্ছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী এবং উপকূল রক্ষী বাহিনী। ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক জলসীমায় টহল আরও জোরদার করা হয়েছে। গোয়েন্দারা পরিস্থিতির উপরে সারাক্ষণ নজর রাখছেন।












